বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:আবার শিক্ষক নিয়োগ, আবার বিতর্ক, আবার আইন- আদালত। তেমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না নাগরিক মহল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শূন্যপদের সংখ্যা তুলে ধরে টেট উত্তীর্ণদের ‘আমন্ত্রণ’ জানাল শিক্ষা মন্ত্রক। জারি হওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৩ হাজার ৪২১টি শূন্যপদে রাজ্যের সরকারি অনুদান প্রাপ্ত প্রাইমারি স্কুল ও জুনিয়র বেসিক স্কুলে সহকারী-শিক্ষক নেবে পর্ষদ।
বয়স সীমা – সাধারণভাবে ১৮ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত হলেও তফসিলি জাতি-জনজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি এবং বিশেষ ভাবে সক্ষমদের জন্য রয়েছে বয়সের ছাড়।
পাশ করতে হবে ৫০-র গন্ডি –
চাকরি পেতে দিতে হবে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা। যাতে মধ্যমিকের নম্বরের ভিত্তিতে থাকবে ৫ নম্বর। উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরের ভিত্তিতে থাকবে ১০ নম্বর। এনসিটিই প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে থাকবে ১৫ নম্বর। টেটের ভিত্তিতে থাকবে ৫ নম্বর। পাঠ্যক্রম বহির্ভূত শিক্ষার ভিত্তিতে থাকবে ৫ নম্বর। ইন্টারভিউতে ৫ নম্বর। কেউ যদি এর আগে প্যারা-টিচার থেকে থাকেন, তাঁর অভিজ্ঞতার থাকবে ৫ নম্বর।
ফলপ্রকাশ টেটের –
পুজোর আবহেই হয়ে গেল ২০২৩ সালের টেটের ফলপ্রকাশ। পরীক্ষার ২১ মাসের মাথায় ফলাফল প্রকাশ করল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এই পরীক্ষায় আবেদন জানিয়েছিলেন ৩ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৪ জন। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২ লক্ষ ৭৩ হাজার ১৪৭ জন। কিন্তু উত্তীর্ণ হয়েছেন মাত্র ৬ হাজার ৭৫৪ জন। যা তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে সবচেয়ে কম।