বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:সন্দেশখালিতে এবার অস্ত্রের ভান্ডার প্রকাশ্যে আসায় শেখ শাজাহানের বিরুদ্ধে সিবিআই নতুন অস্ত্রআইন ধারা যোগ করেছে।
শাহজাহানের দুর্নীতির টাকা অস্ত্র ব্যবসাতে খাটানো হত বলেও ইডি সূত্রে খবর। কালো টাকা ঘুরিয়ে অস্ত্র ব্যবসা করা হতো বলেও অভিযোগ করা হয়েছে বিশেষ ইডি আদালতে। শাহজাহানের পরিবারও একাধিক বিষয় স্বীকার করেছে বলে সূত্রের খবর। আদালতে বিস্ফোরক ইডি। শুধু জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকই নয়, শেখ শাহজাহানের দুর্নীতির টাকা রাজ্যের আরও দুই মন্ত্রীর কাছে গিয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে তারা। আদালতে এ বিষয়ে জানিয়েছেও। সূত্রের খবর, ইডি আদালতে জানিয়েছে, রাজ্য সরকার ও স্থানীয় পঞ্চায়েতের বিভিন্ন কাজের টেন্ডার বেআইনিভাবে পাইয়ে দেওয়া হয়েছে শাহাজান ও তাঁর অনুগামীদের। এখানেই শেষ নয়, শাহজাহানের দুর্নীতির টাকা অস্ত্র ব্যবসাতে খাটানো হত বলেও ইডি সূত্রে খবর। কালো টাকা ঘুরিয়ে অস্ত্র ব্যবসা করা হতো বলেও অভিযোগ করা হয়েছে বিশেষ ইডি আদালতে।
ইডি সূত্রে জনা যাচ্ছে, ইডির নজরে রাজ্যের আরও ২-৩ জন মন্ত্রী রয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে, সন্দেশখালিতে জমি দখল করে যে দুর্নীতি করা হয়েছে তার টাকা প্রভাবশালীদের হাতেও গিয়েছে। আর সে কারণেই ইডি শাহজাহানের জামিনের বিরোধিতা করেছে। কিছুদিন আগেই সন্দেশখালি থেকে যে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে, এদিন ইডির আইনজীবী আদালতে সে বিষয়েও বলেন। তিনি বলেন, তদন্তে আগেই তাঁরা জানতে পারেন, অস্ত্র ব্যবসাতেও টাকা খাটানো হয়েছে। এবার সন্দেশখালির গ্রাম থেকে অস্ত্র উদ্ধার বিষয়টি আরও জোরাল করল। প্রশ্ন এবার আর কোন দুই মন্ত্রী? মমতার মন্ত্রীসভার মন্ত্রীর সংখ্যা কমেই চলেছে।