বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: শেখ শাহজাহান গ্রেফতার নিয়ে পার্থ ভৌমিক অজুহাত দিচ্ছেন। তৃণমূল কংগ্রেস প্রথম থেকেই শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করার কোনো কাজ করেনি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বিধানসভায় শেখ শাহজাহানের হয়ে সাফাই দিচ্ছেন।
স্বরাস্ট্র মন্ত্রী সাফাই দিলে পুলিশ কি গ্রেফতার করতে পারে। শেখ শাহজাহান তার সাম্রাজ্যে তাজমহল বানাচ্ছেন। আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে বাধ্য করবো। অন্যদিকে কুনাল ঘোষের মন্তব্য নিয়ে তিনি বলেন উনি কোথায় কি বলেন উনার কথায় গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই। রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে সুকান্ত জানান ভোট করবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। তার নিয়মকানুন মেনে বাংলায় যেভাবে ভোট হয়, ভোট পরবর্তী হিংসা হয়। সেইমত ব্যবস্থা নেবে।
পয়লা মার্চ কেন কেন্দ্রীয় বাহিনী দরকার মত সুকান্তের। যাতে কোনো মানুষের জীবন না যায় ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়। কংগ্রেস ও সিপিএমের মধ্যে জোট নিয়ে অধীরের প্রতিক্রিয়ার কটাক্ষ করে তিনি বলেন, কংগ্রেসের অবস্থা এখন ডুবন্ত মানুষের ঘরকুটোর মত। কংগ্রেস এখন সাপের গালে ও ব্যাঙের গালে চুমু খাচ্ছে বলে কটাক্ষ করেন রাজ্য সভাপতি। সন্দেশখালির ঘটনায় পুলিশ কালপ্রিট বলেও তিনার অভিযোগ। পুলিশ গেলেই মানুষ খেপে যাচ্ছে। আর রাজীব কুমার খাচ্ছেন যাচ্ছেন শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে পারেনি।
বাংলার মহিলাদের কাছে চিন্তা করে ভোট দেওয়ার বার্তা দেন তিনি। অন্যদিকে শুধু সন্দেশখালি নয় এমন বহু জায়গা আছে। আর এখানেও অনেক জমি তৃণমূল নেতারা দখল করে রেখেছেন। বিজেপি ক্ষমতা এলে দুর্নীতিগ্রস্ত প্রশাসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন বলে তিনি দাবি করেন। এদিকে আজও উত্তাল হয়ে উঠেছিল সন্দেশখালির বেড়মজুর। গ্রামের মহিলারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। সন্দেশখালিতে তৃণমূল কংগ্রেস নেতাকে ধাওয়া করেন গ্রামের মহিলারা।
তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অজিত মাইতি ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে বেঁচেছিলেন এক সিভিক ভলেন্টিয়ারের বাড়িতে। বাড়ির মালিক স্নান করতে গিয়েছিলেন পুকুরে দরজা খোলা ছিল সেই সময় গ্রামের মহিলাদের ধাওয়া ধেয়ে অজিত মাইতি তার ঘরে ঢকে পড়েন এবং কোলাপসিবল গেট টেনে দেন। দীর্ঘক্ষণ হয়ে গিয়েছে সেখান থেকে এখনও বেরোতে পারেননি অজিত মাইতি। এদিকে তাঁকে উদ্ধারে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।