Spread the love

বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:সন্দেশখালিতে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে চলেছে। মহিলাদের সম্মান বিপন্ন। এভাবে চলতে দেওয়া যায় না। সন্দেশখালিতে গতকাল দিনভর ঘুরে গ্রামের মহিলাদের কথা শুনে রীতিমতো স্তম্ভিত জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। গতকালই তিিন রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি করেছিলেন। এবার তিনি সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।

 

জাতিয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন জািনয়েছেন সন্দেশখালিতে যেভাবে মহিলাদের উপরে নির্যাতন করা হচ্ছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। সুপ্রিম কোর্টের উচিত স্বতোঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা গ্রহণ করে সিট গঠন করে তদন্ত শুরু করা। যদিও হতকাল সুপ্রিম কোর্টে জরুির ভিত্তিতে শুনানির আর্জি খারিজ হয়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে মণিপুরের ঘটনার সঙ্গে সন্দেশখালির ঘটনা মিলিয়ে ফেললে হবে না।

গতকাল সন্দেশখালিতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে গিয়ে মহিলাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। সন্দেশখালিতে পা রেখেই রেখা শর্মা শাহজাহান শেখের গ্রেফতারি দাবি করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যেভাবে সন্দেশখালির মহিলারা আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন। ভয়ে তাঁরা প্রকাশ্যে কথা বলতে পারছেন না। কারণ সেই শাহজাহান শেখ। শাহজাহান শেখকে গ্রেফতার না করা পর্যন্ত এই আতঙ্ক থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

গতকালই তিনি সন্দেশখালিতে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার দাবি জানিয়েছিলেন। জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। তিনি সন্দেশখালির মহিলাদের উপরে যেভাবে অত্যাচার করা হয়েছে তার খবর তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছে দেবেন বলে জানিয়েছিলেন। আজও তিনি রাজ্যে রয়েছেন। আজ কলকাতায় প্রশাসনির আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি।
রেখা শর্মা অভিযোগ করেছেন শাহজাহান শেখকে আড়াল করার চেষ্টা করছে মমতা সরকার। পুলিশ প্রশাসনের আতঙ্কে রয়েছেন গ্রামের মহিলারা। তাই সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট স্বতোঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা করে সিট গঠন করুক বলে জাবি জানিয়েছেন তিনি।

রেখা শর্মা অভিযোগ করেছেন শাহজাহান শেখকে আড়াল করার চেষ্টা করছে মমতা সরকার। পুলিশ প্রশাসনের আতঙ্কে রয়েছেন গ্রামের মহিলারা। তাই সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন তিনি। সুপ্রিম কোর্ট স্বতোঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা করে সিট গঠন করুক বলে জাবি জািনয়েছেন তিনি।
আজ ফের সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। সন্দেশখালিতে আজই পৌঁছে গিয়েছেন বিজেপি নেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি সন্দেশখালিতে পৌঁছেগিয়েছিলেন। প্রথমেই ধামাখালিতে পুলিশ তাঁকে আটকে দেয়। সেখানেই বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।

তারপরে আবার প্রধানবিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আর্জি জানানো হয়। তাতে আদালত শুভেন্দু অধিকারীরে সন্দেশখালিতে প্রবেশের অনুমতি দেন। এবং পুলিশকে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে কেবল মাত্র ২ নেতাই প্রবেশ করতে পারবেন। এবং সন্দেশখালিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পুলিশ প্রশাসনের। আদালতের নির্দেশ শোনার পরেই সন্দেশখালিতে শুভেন্দু অধিকারীকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *